সর্বতোভাবে দেশের স্বাধীনতা, অখন্ডতা এবং সার্বোভৌমত্ব রক্ষা করা।
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান
দেশের আর্থ-সামাজিক মুক্তির লক্ষে ১৯ দফা কর্মসূচি প্রনয়ন করেছিলেন।
শাসন তন্ত্রের চারটি মূলনীতি অর্থ্যাৎ সর্বশক্তিমান আল্লাহর প্রতি সর্বাত্নক বিশ্বাস ও আস্থা, গনতন্ত্র,জাতীয়তাবাদ,সামাজিক ও অর্থনৈতিক ন্যায়বিচার সমাজতন্ত্র জাতীয় জীবনে সর্বাত্নক প্রতীফলন।
সর্ব উপায়ে নিজেদেরকে একটি আত্ননির্ভরশীল জাতি হিসাবে গঠন করা।
প্রশাসনের সর্বস্তরে, উন্নয়ন কার্যক্রমে ও আইন শৃংঙ্খলা রক্ষার ব্যাপারে জনগনের অংশগ্রহন নিশ্চিত করা।
সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার এর ভিত্তিতে কৃষি উন্নয়ন এর মাধ্যমে গ্রামীন তথা জাতীয় অর্থনীতিকে জোরদার করা।
দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ন করা এবং কেউ যেন ক্ষুধার্থ না থাকে তা নিশ্চিত করা।
দেশে কাপড় এর উৎপাদন বাড়িয়ে সকলের জন্য অন্তত মোট কাপড় নিশ্চিত করা।
কোন নাগরিক যেন গৃহহীন না থাকে তার যথাসম্ভব ব্যবস্থা করা।
দেশকে নিরক্ষরতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করা।
সকল দেশ বাসীর জন্য নূন্যতম চিকিৎসার ব্যবস্থা করা।
সমাজে নারীর যথাযোগ্য মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করা এবং যুবসমাজ কে সুসংহত করে জাতি গঠনে উদ্বুদ্ধ করা।
দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বেসরকারী খাতে প্রয়োজনীয় উৎসাহ দান।
শ্রমিকদের অবস্থার উন্নতি সাধন এবং উৎপাদন বৃদ্ধির সার্থে সুস্থ শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক গড়ে তোলা।শ্রমিকদের অবস্থার উন্নতি সাধন এবং উৎপাদন বৃদ্ধির সার্থে সুস্থ শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক গড়ে তোলা।
সরকারী চাকুরীজীবিদের মধ্যে জনসেবা ও দেশ গঠনের মনোবৃত্তি উৎসাহিত করা এবং তাদের আর্থিক অবস্থার উন্নয়ন করা।
জনসংখ্যা বিস্ফোরন রোধ করা।
সকল বিদেশী রাষ্ট্রের সাথে সমতার ভিত্তিতে বন্ধুত্ব গড়ে তোলা এবং মুসলিম দেশ গুলোর সাথে সম্পর্ক জোড়দার করা।
প্রশাসন এবং উন্নয়ন ব্যবস্থা বিকেন্দ্রীকরন এবং স্থানীয় সরকার কে শক্তিশালী করা।
দূর্নীতিমুক্ত, ন্যায়নীতি ভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা কায়েম করা।
ধর্ম, গোত্র ও বর্ণ নির্বিশেষে সকল নাগরিকের অধিকার পূর্ন সংরক্ষন করা এবং জাতীয় ঐক্য ও সংহতি সুদৃঢ় করা।