image


বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এর নিন্দা ও প্রতিবাদ

চট্টগ্রাম মহানগর জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি নওশাদ আল জাশেদুর ও তার বড় ভাই জাহেদ গিয়াস উদ্দিন আহমেদ, ওমান প্রবাসী আকরাম হোসেন আকিব, মোঃ বশির, সৌদি প্রবাসী আবু সিদ্দিক রুবেল, চাঁদগাঁও থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক মোহাম্মদ সবুজ এবং চাঁদগাঁও থানা যুবদলের সদস্য জয়নাল আবেদিনকে অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এছাড়া নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা বিএনপি’র সদস্য সচিব মাহমুদুর রহমান রিপন, বসুরহাট পৌর যুবদলের আহবায়ক ওবায়দুল হক রাফেল ও স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা সাইমুনকে আওয়ামী সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়ে গুরুতর আহত করেছে। এসব ন্যাক্কারজনক ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

আজ এক বিবৃতিতে বিএনপি মহাসচিব বলেন, “গণতন্ত্রকে মাটিচাপা দেয়ার পর দেশকে একদলীয় দুঃশাসনের চরম অন্ধকারে নিপতিত করতে বর্তমান কর্তৃত্ববাদী অবৈধ সরকার আইন শৃঙ্খলা বাহিনী ও দলীয় সন্ত্রাসীদের দিয়ে বিএনপিসহ বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর বেপরোয়া জুলুম চালাতে উঠেপড়ে লেগেছে। গণতন্ত্র নিরুদ্দেশ বলেই দেশে মানবতা ও সভ্যতার চিহ্নও ক্রমাগতভাবে মুছে যাচ্ছে। দুঃশাসনের শৃঙ্খলভঙ্গের দাবিতে ঐক্যবদ্ধ জনগণের ওপর অবৈধ আওয়ামী সরকার পুলিশী শক্তিকে যথেচ্ছভাবে ব্যবহার করছে। এই কারণেই রাষ্ট্র ও সমাজে বিরাজমান রয়েছে চরম অস্থিরতা ও নৈরাজ্যকর পরিবেশ। সরকারী মদদে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো ছাড়াও দলীয় সন্ত্রাসীরা এখন বিরোধী দল দমনে লাগামহীন হয়ে পড়েছে। দেশে ভীতি ও শঙ্কা বিদ্যমান রাখার একমাত্র উদ্দেশ্যই হলো-সরকারের অবৈধ ও স্বেচ্ছাচারী শাসন নিয়ে কেউ যেন প্রতিবাদী হতে সাহস পায়।”

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বিবৃতিতে অবিলম্বে গ্রেফতারকৃত উল্লিখিত নেতৃবৃন্দের নিঃশর্ত মুক্তির জোর আহবান জানান। তিনি বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের ওপর হামলাকারী আওয়ামী সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিসহ গুরুতর আহত নেতৃবৃন্দের আশু সুস্থতা কামনা করেন।

বার্তা প্রেরক

(মুহম্মদ মুনির হোসেন)

সহ-দফতর সম্পাদক

বাংবাদী দল-বিএনপিলাদেশ জাতীয়তা


রিলেটেড প্রোগ্রাম এবং প্রেস রিলিজ

আরো দেখুন