নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আওয়ামী লীগ ১০ শতাংশের বেশি ভোট পাবে না বলে দাবি করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সরকারের কথা শুনে অতীতে নির্বাচনে গিয়ে বিএনপির ‘ঠকেছে’ জানিয়ে আর সে পথে না যাওয়ার ঘোষণাও দিয়েছেন তিনি। তার দাবি, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা মেনে সরকারকে পদত্যাগ করে নির্বাচন দিতে হবে।
শনিবার ঢাকায় এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলে বিএনপি নেতা জানিয়েছেন, এবার সরকারের সঙ্গে কোনো আলোচনায় তারা যাবেন না।
বিএনপির সাবেক এমপি গৌতম চক্রবর্তী প্রথম মৃত্যুবার্ষিকীতে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্ট ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এই আলোচনার আয়োজন করে।
ফখরুল বলেন, “নির্বাচনী ব্যবস্থা তারা (আওয়ামী লীগ) ধ্বংস করে দিয়েছে পরিকল্পিতভাবে। কারণ তারা জানে যে, তারা এত চুরি-চামারি করেছে যে, সাধারণভাবে যদি সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচন হয় তাহলে কোনোদিনই তারা ক্ষমতায় ফিরে আসা দূরে থাকুক, পার্লামেন্টে ১০ ভাগের বেশি ভোট পাবে না। সেই সরকার আজকে ক্ষমতায় বসে আছে।
“আমরা খুব পরিষ্কার করে বলতে চাই যে, বাংলাদেশের মানুষ দুইটা ইলেকশন দেখেছে… ২০১৪ সালে ও ২০১৮ সালে। আবার ওই জায়গায় ফেরত যাওয়ার প্রশ্নই উঠতে পারে না।”
২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনের আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডাকে আলোচনায় গিয়ে লাভ হয়নি জানিয়ে তিনি বলেন, “ওই নির্বাচনের মতো আরেকটি নির্বাচনে যাওয়ার কোনো কারণ নেই।”
‘দুই বার প্রতারণার শিকার হয়েছি, আর না’
নির্বাচন চলার সময় কাউকে গ্রেপ্তার বা হয়রানি করা হবে না- জাতীয় সংসদে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের যে বক্তব্য রেখেছেন, সেটি নিয়েও কথা বলেন বিএনপি নেতা।
তিনি বলেন, “এই কথা কে বিশ্বাস করবে? সেই রাখাল বালকের গল্পের মতো। আপনারা সেই রাখাল বালক গ্রামবাসীকে বোকা বানানোর জন্য যখন প্রায় চিৎকার করত যে, বাঘ আসছে বাঘ আসছে। গ্রামবাসী তখন লাঠিসোঁটা নিয়ে দৌড়ে বেরিয়ে আসত। এসে দেখে যে, কিছু নেই- সেই রাখাল বালক দূরে দাঁড়িয়ে হাসছে। থার্ড টাইম যখন সত্যি সত্যি বাঘ এসেছে, চিৎকার শুরু করেছে তখন দেখে গ্রামবাসী কেউ আসেনি।
“আমরা তো দুইবার প্রতারণার স্বীকার হয়েছি। থার্ড টাইম এ দেশের মানুষ আর প্রতারণার স্বীকার হবে না। আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, তোমাদের এই সমস্ত কথায় কেউ ভুলবে না। কারণ কখনই তারা কথা রক্ষা করেনি।
“আমরা কোনো কথা শুনতে চাই না। আগে পদত্যাগ করুন, তারপরে সংসদ বিলুপ্ত করে নির্বাচনকালীন একটা নির্দলীয় সরকার গঠন করবার জন্য সেই ব্যবস্থা নিন। নতুন নির্বাচন কমিশন নতুন পার্লামেন্ট নির্বাচন করবে।”
‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার মৃত নয়’
উচ্চ আদালতের রায়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের কথা উল্লেখ করে একে ‘মৃত ইস্যু’ বলে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক যে বক্তব্য রেখেছেন, সেটি নিয়েও কথা বলেন বিএনপি মহাসচিব।
ফখরুলের জবাব, “ডেড ইস্যু হবে কেন? এটাই তো এখন সবচেয়ে ‘অ্যালাইভ ইস্যু’।
“এত চুরি করেছে, এত দুর্নীতি করেছে এবং একটা সমস্যারও সমাধান করতে পারেনি সেই সরকারের ক্ষমতায় থাকার কারণ নেই। সেই কারণে আমরা বলেছি যে, একটা তত্ত্বাবধায়ক সরকার অথবা একটা নিরপেক্ষ সরকার এবং নির্দলীয় সরকারকে দায়িত্ব দিতে হবে।”
‘অর্থনীতির সাফল্যের গল্প টক হয়ে গেছে’
মির্জা ফখরুল বলেন, “এত বেশি উন্নয়নের কথা বলেছে কিছুদিন আগে পর্যন্ত… খৈ ফুটে মুখে মধ্যে, সব দিকে নাকি তারা উন্নয়নে একেবারে সমুদ্র বইয়ে দিয়েছে। আমরা তখনও বলেছি, গণতন্ত্রবিহীন উন্নয়ন কখনও উন্নয়ন হতে পারে না- এটা টেকসই নয়। এটা ভেঙে যাবে।
“আজকে দেখুন আমাদের কথার প্রতিধ্বনি করছে আন্তর্জাতিক পত্রিকাগুলো। সরকার বলছে, বাংলাদেশ উন্নয়নের রোড মডেল। আর আন্তর্জাতিক পত্রিকাগুলো বলছে যে, বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন ঝুঁকিতে। বাংলাদেশের সাফল্য গল্প টক হয়ে গেছে…সাওউর।”
“ভারতের টেলিগ্রাফের অনলাইন ভার্সনে পরান বালাকৃষ্ণা বলে একজন প্রতিবেদকের প্রতিবেদনে এসব এসেছে। প্রতিবেদনে বলছে, বাংলাদেশের পুরো ব্যবস্থটাই এখন আন্ডারগ্রাউন্ডে চলে গেছে। এমনকি রপ্তানি থেকেও ডলার ফেরত আসছে না।
“রপ্তানির রশিদ সংখ্যা, রপ্তানি শিফমেন্টের সংখ্যা মেলানো খুব কঠিন। বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখন জোর দিচ্ছে কমপক্ষে ৩০ লাখ ডলারের ওপর যে কোনো এলসিতে তারা ক্লিয়ারেন্স দেবে- যা বাণিজ্যের জন্য আরও একটি বোঝা হবে।”
বাংলাদেশ বিমানের এয়ারবাস কেনার সিদ্ধান্তেরও বিরোধিতা করেন চারদলীয় জোট সরকারের আমলে বেসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রীর ভূমিকা পালন করা ফখরুল। তিনি বলেন, “যে বিমান চলতেই পারে না, যে বিমান টাকা দিতে পারছে না তেলের… যেটা জেট ফিউল বলা হয়, যে বিমানের প্রতি মুহূর্তে ভতুর্কি দিতে হয়, সেই বিমানের এখন বোয়িং বাদ দিয়ে এয়ারবাস কিনবে।
“কারণটা কী জানেন? আমি কিছুদিন বিমান মন্ত্রণালয়ে কাজ করেছি। বোয়িং কাউকে কিক-ব্যাক দেয়, কিক-ব্যাক হচ্ছে কমিশন দেয় না। কিন্তু এয়ার বাস কিক-ব্যাগ দেয়, কমিশন দেয়।”
আয়োজক সংগঠনের চেয়ারম্যান বিজন কান্তি সরকার এবং মহাসচিব তরুণ কুমার দের সভাপতিত্বে আলোচনায় গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক সুব্রত চৌধুরী, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের উপদেষ্টা অধ্যাপক সুকোমল বড়ুয়া, তপন চন্দ্র মজুমদার, সুশীল বড়ুয়া, ভাইস চেয়ারম্যান অর্পণা রায়, নিতাই চন্দ্র ঘোষ, রমেশ দত্ত, প্রয়াত বিএনপি নেতার ছেলে গৌরব চক্রবর্তী বক্তব্য দেন। গৌতম চক্রবর্তীর স্ত্রী দিপালী সাহা চক্রবর্তীও অনুষ্ঠানে ছিলেন।নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আওয়ামী লীগ ১০ শতাংশের বেশি ভোট পাবে না বলে দাবি করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সরকারের কথা শুনে অতীতে নির্বাচনে গিয়ে বিএনপির ‘ঠকেছে’ জানিয়ে আর সে পথে না যাওয়ার ঘোষণাও দিয়েছেন তিনি। তার দাবি, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা মেনে সরকারকে পদত্যাগ করে নির্বাচন দিতে হবে।
শনিবার ঢাকায় এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলে বিএনপি নেতা জানিয়েছেন, এবার সরকারের সঙ্গে কোনো আলোচনায় তারা যাবেন না। বিএনপির সাবেক এমপি গৌতম চক্রবর্তী প্রথম মৃত্যুবার্ষিকীতে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্ট ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এই আলোচনার আয়োজন করে।
ফখরুল বলেন, “নির্বাচনী ব্যবস্থা তারা (আওয়ামী লীগ) ধ্বংস করে দিয়েছে পরিকল্পিতভাবে। কারণ তারা জানে যে, তারা এত চুরি-চামারি করেছে যে, সাধারণভাবে যদি সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচন হয় তাহলে কোনোদিনই তারা ক্ষমতায় ফিরে আসা দূরে থাকুক, পার্লামেন্টে ১০ ভাগের বেশি ভোট পাবে না। সেই সরকার আজকে ক্ষমতায় বসে আছে।
“আমরা খুব পরিষ্কার করে বলতে চাই যে, বাংলাদেশের মানুষ দুইটা ইলেকশন দেখেছে… ২০১৪ সালে ও ২০১৮ সালে। আবার ওই জায়গায় ফেরত যাওয়ার প্রশ্নই উঠতে পারে না।”
২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনের আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডাকে আলোচনায় গিয়ে লাভ হয়নি জানিয়ে তিনি বলেন, “ওই নির্বাচনের মতো আরেকটি নির্বাচনে যাওয়ার কোনো কারণ নেই।”
‘দুই বার প্রতারণার শিকার হয়েছি, আর না’
নির্বাচন চলার সময় কাউকে গ্রেপ্তার বা হয়রানি করা হবে না- জাতীয় সংসদে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের যে বক্তব্য রেখেছেন, সেটি নিয়েও কথা বলেন বিএনপি নেতা।
তিনি বলেন, “এই কথা কে বিশ্বাস করবে? সেই রাখাল বালকের গল্পের মতো। আপনারা সেই রাখাল বালক গ্রামবাসীকে বোকা বানানোর জন্য যখন প্রায় চিৎকার করত যে, বাঘ আসছে বাঘ আসছে। গ্রামবাসী তখন লাঠিসোঁটা নিয়ে দৌড়ে বেরিয়ে আসত। এসে দেখে যে, কিছু নেই- সেই রাখাল বালক দূরে দাঁড়িয়ে হাসছে। থার্ড টাইম যখন সত্যি সত্যি বাঘ এসেছে, চিৎকার শুরু করেছে তখন দেখে গ্রামবাসী কেউ আসেনি।
“আমরা তো দুইবার প্রতারণার স্বীকার হয়েছি। থার্ড টাইম এ দেশের মানুষ আর প্রতারণার স্বীকার হবে না। আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, তোমাদের এই সমস্ত কথায় কেউ ভুলবে না। কারণ কখনই তারা কথা রক্ষা করেনি।
“আমরা কোনো কথা শুনতে চাই না। আগে পদত্যাগ করুন, তারপরে সংসদ বিলুপ্ত করে নির্বাচনকালীন একটা নির্দলীয় সরকার গঠন করবার জন্য সেই ব্যবস্থা নিন। নতুন নির্বাচন কমিশন নতুন পার্লামেন্ট নির্বাচন করবে।”
‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার মৃত নয়’
উচ্চ আদালতের রায়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের কথা উল্লেখ করে একে ‘মৃত ইস্যু’ বলে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক যে বক্তব্য রেখেছেন, সেটি নিয়েও কথা বলেন বিএনপি মহাসচিব।
শুক্রবার আওয়ামী লীগ নেতা সাংবাদিকদের বলেন, “আওয়ামী লীগ তত্ত্বাবধায়ক সরকার উচ্চ আদালত বাদ দিয়েছে, আওয়ামী লীগ না। সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার একটা ডেড ইস্যু। এটাকে নতুন করে জীবিত করব কেন? এটা তো আমাদের কোনো প্রয়োজন নেই। পৃথিবীর অন্যান্য দেশে তত্ত্বাবধায়ক ছাড়া নির্বাচন হলে বাংলাদেশে কেন হবে না? আমাদের সংবিধান আছে।”
“এত চুরি করেছে, এত দুর্নীতি করেছে এবং একটা সমস্যারও সমাধান করতে পারেনি সেই সরকারের ক্ষমতায় থাকার কারণ নেই। সেই কারণে আমরা বলেছি যে, একটা তত্ত্বাবধায়ক সরকার অথবা একটা নিরপেক্ষ সরকার এবং নির্দলীয় সরকারকে দায়িত্ব দিতে হবে।”
‘অর্থনীতির সাফল্যের গল্প টক হয়ে গেছে’
মির্জা ফখরুল বলেন, “এত বেশি উন্নয়নের কথা বলেছে কিছুদিন আগে পর্যন্ত… খৈ ফুটে মুখে মধ্যে, সব দিকে নাকি তারা উন্নয়নে একেবারে সমুদ্র বইয়ে দিয়েছে। আমরা তখনও বলেছি, গণতন্ত্রবিহীন উন্নয়ন কখনও উন্নয়ন হতে পারে না- এটা টেকসই নয়। এটা ভেঙে যাবে।
“আজকে দেখুন আমাদের কথার প্রতিধ্বনি করছে আন্তর্জাতিক পত্রিকাগুলো। সরকার বলছে, বাংলাদেশ উন্নয়নের রোড মডেল। আর আন্তর্জাতিক পত্রিকাগুলো বলছে যে, বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন ঝুঁকিতে। বাংলাদেশের সাফল্য গল্প টক হয়ে গেছে…সাওউর।”
“ভারতের টেলিগ্রাফের অনলাইন ভার্সনে পরান বালাকৃষ্ণা বলে একজন প্রতিবেদকের প্রতিবেদনে এসব এসেছে। প্রতিবেদনে বলছে, বাংলাদেশের পুরো ব্যবস্থটাই এখন আন্ডারগ্রাউন্ডে চলে গেছে। এমনকি রপ্তানি থেকেও ডলার ফেরত আসছে না।
“রপ্তানির রশিদ সংখ্যা, রপ্তানি শিফমেন্টের সংখ্যা মেলানো খুব কঠিন। বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখন জোর দিচ্ছে কমপক্ষে ৩০ লাখ ডলারের ওপর যে কোনো এলসিতে তারা ক্লিয়ারেন্স দেবে- যা বাণিজ্যের জন্য আরও একটি বোঝা হবে।”
বাংলাদেশ বিমানের এয়ারবাস কেনার সিদ্ধান্তেরও বিরোধিতা করেন চারদলীয় জোট সরকারের আমলে বেসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রীর ভূমিকা পালন করা ফখরুল। তিনি বলেন, “যে বিমান চলতেই পারে না, যে বিমান টাকা দিতে পারছে না তেলের… যেটা জেট ফিউল বলা হয়, যে বিমানের প্রতি মুহূর্তে ভতুর্কি দিতে হয়, সেই বিমানের এখন বোয়িং বাদ দিয়ে এয়ারবাস কিনবে।
“কারণটা কী জানেন? আমি কিছুদিন বিমান মন্ত্রণালয়ে কাজ করেছি। বোয়িং কাউকে কিক-ব্যাক দেয়, কিক-ব্যাক হচ্ছে কমিশন দেয় না। কিন্তু এয়ার বাস কিক-ব্যাগ দেয়, কমিশন দেয়।”
আয়োজক সংগঠনের চেয়ারম্যান বিজন কান্তি সরকার এবং মহাসচিব তরুণ কুমার দের সভাপতিত্বে আলোচনায় গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক সুব্রত চৌধুরী, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের উপদেষ্টা অধ্যাপক সুকোমল বড়ুয়া, তপন চন্দ্র মজুমদার, সুশীল বড়ুয়া, ভাইস চেয়ারম্যান অর্পণা রায়, নিতাই চন্দ্র ঘোষ, রমেশ দত্ত, প্রয়াত বিএনপি নেতার ছেলরে না, সেখানে এয়ার বাস কেনা হচ্ছে। এর মাধ্যমে দুর্নীতি হবে। তারা নির্বাচনী ফান্ড তৈরি করবে।